ডিএনডি প্রজেক্ট অফিসার মেজর এস এম সাকিব আজওয়াদ

- আপডেট সময় : ০৪:৪৯:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জুন ২০২৫
- / ৩৯ জন পড়েছেন
ডিএনডি প্রজেক্ট অফিসার মেজর এস এম সাকিব আজওয়াদ বলেছেন, আমরা এই ভরাট খালগুলো একবছর আগে ক্লিয়ার করেছি। কিন্তু আমাদের পেছনে যে কংস নদী নামের খালটি দেখছেন, এটি এক বছরেই পরিপূর্ণ ভরাট হয়ে গেছে। এমন অনেক খাল আছে ডিএনডি এলাকায় যা পরিপূর্ণ ভরাট হয়ে গেছে। যে উদ্দ্যেশ্যে ডিএনডি এলাকায় পরিকল্পনা করা হয়েছে স্থানীয়রা এর সুফল ভোগ করতে চাইলে আমাদের খালগুলো রক্ষণাবেক্ষণের পাশাপাশি জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। যেন এই খালগুলো ময়লা ফেলে ভরাট না করা হয়।
মঙ্গলবার (৩ জুন) দুপুরে ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জে ডিএনডি খাল পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে একথা বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ২০১৮ সালে ডিএনডি প্রজেক্টের এ কাজটু শুরু হয়েছে। ২০২৪ সালে এটা শেষ হয়। কাজ সম্পন্ন হওয়ার ফলে ইতিমধ্যে ডিএনডি এলাকার মানুষ এর সুফল ভোগ করতে শুরু করেছে।
তিনি বলেন, আমাদের এ খালের ডিজাইন অনুযায়ী বৃষ্টির পরবর্তী ৪৮ ঘন্টার মধ্যে পানি যাওয়ার কথা থাকলেও গত দু বছর আমরা ১২ ঘন্টার মধ্যে পানি নিষ্কাশন করতে সক্ষম হয়েছি। কিছু এলাকায় অল্প সময়ের জন্য জলাবদ্ধতা দেখা দেয়, তবে এর অন্যতম কারণ ময়লা আবর্জনায় খালগুলো পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়া। সেসকল এলাকায় আমরা ২৪ ঘন্টায় পানি নিষ্কাশন করতে পেরেছি।
নারায়ণগঞ্জের লালপুর, ইসদাইর, গাবতলি এলাকাগুলো নিচু হওয়ার কারণে এখনও এখানে জলাবদ্ধতা দেখা যায়। তবে এগুলো ডিএনডি প্রজেক্টের আওতাধীন নয়। জুনের ৩০ তারিখ আমরা ডিএনডি প্রজেক্ট পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে হস্তান্তর করবো। তারা খুব সম্ভবত এটি সিটি করপোরেশনের কাছে হস্তান্তর করবে।