ঢাকা ০৬:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

নতুন শক্তি হয়ে আসছেন রাজনীতির মাঠে মাসুদুজ্জামান

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেট সময় : ০৯:১৭:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫
  • / ৬১ জন পড়েছেন

দেশের ব্যবসায়ী সমাজে সুপরিচিত মুখ, আলোচিত ক্রীড়া সংগঠক এবং মডেল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদুজ্জামান মাসুদ এখন নারায়ণগঞ্জের রাজনীতির আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। জাতীয়তাবাদী ঘরানার রাজনীতিতে ফের সক্রিয় হয়ে তিনি শুধু আলোচনাতেই নয়, একরকম রাজনীতির হিসাব-নিকাশে প্রভাব বিস্তার করছেন বলেই মনে করছেন স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

চারবার জাতীয় রপ্তানীতে অসামান্য অবদানের জন্য সিআইপি (কমার্শিয়ালি ইমপোর্ট্যান্ট পারসন) সম্মাননায় ভূষিত এই শিল্প উদ্যোক্তা ব্যবসা, সমাজসেবা এবং ক্রীড়া সংগঠনের পাশাপাশি এবার মাঠের রাজনীতিতে সরাসরি নাম লিখিয়েছেন বলেই অনেকে মনে করছেন তার সাম্প্রতিক কর্মকান্ডে।

সবশেষ শনিবার (১৪ জুন) শহরের বরফকল এলাকায় মাসুজ্জামানের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত বিশাল ঈদ পুনর্মিলনী আয়োজন ঘিরে শহরের রাজনীতিতে নতুন উত্তাপ যোগ হয়েছে। বেলা ১১টা থেকে শুরু হওয়া এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ ছিল অভূতপূর্ব। প্রায় ১৫ হাজার মানুষের প্রীতিভোজ শহরের যে কোনো সামাজিক কিংবা রাজনৈতিক আয়োজনকে ছাপিয়ে যায়। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, নাগরিক, পেশাজীবী, তরুণ ও ক্রীড়াঙ্গনের মানুষ ছাড়াও বিএনপি এবং তার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ছিলেন ব্যাপকভাবে।

বিএনপির পাশাপাশি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন, এমনকি হিন্দু সংগঠনসহ কিছু পেশাজীবী সংগঠনও মাসুদের এই অনুষ্ঠানে দেখা যায় বলে অনেকেই জানান। ফলে এই আয়োজন সামাজিক পুনর্মিলনী হলেও রাজনৈতিক বার্তা ছিল স্পষ্ট। তিনি এখন আর কেবল দাতা, পৃষ্ঠপোষক বা সংগঠক নন, বরং ভবিষ্যতের জনপ্রতিনিধি হিসেবে নিজেকে প্রস্তুত করছেন।

অনুষ্ঠানে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের আওতাধীন সদর-বন্দরের সকল ইউনিয়নসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডের শত শত নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। মাসুদের নিজস্ব শ্লোগান ছিল না, ব্যানারও ছিল সংক্ষিপ্ত, তবে চোখে পড়ার মতো ছিল জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা।

রাজনৈতিক মহলের বিশ্লেষণ, মাসুদুজ্জামানের ঈদ পুনর্মিলনী মূলত একটি শক্তি প্রদর্শন, যাতে স্পষ্ট হয়, তিনি মাঠে নামলে সংগঠনের ভেতরেই তার অবস্থান কতটা সুদৃঢ়। ইতোমধ্যে বিএনপির জাতীয় ও মহানগর পর্যায়ের অনেক নেতাই তাকে নিয়ে গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছেন।

তিনি একসময় যুবদল নেতা ছিলেন এবং পরে কিছুদিন সরাসরি রাজনীতিতে না থাকলেও দুর্দিনে দলকে আর্থিকভাবে সহায়তা দিয়ে দলীয় নেতাদের আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতেও বড় আয়োজন করে দৃষ্টি কেড়েছিলেন।

তার ঘনিষ্ঠদের দাবি, কেন্দ্রীয় বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায় থেকে ইতোমধ্যে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ পেয়েছেন মাসুদ। যদিও দলের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবে রাজনীতির মাঠে নামার এই প্রস্তুতি তার পরবর্তী নির্বাচনী পরিকল্পনারই অংশ বলে মনে করা হচ্ছে।

করোনাকালীন সংকট, বন্যা, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির সময়, রাজনৈতিক সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারসহ বিভিন্ন দুঃসময়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেন মাসুদ। সেই ধারাবাহিকতায় সাম্প্রতিক সময়েও তিনি নারায়ণগঞ্জবাসীর সমস্যা সমাধানে ‘আমার নারায়ণগঞ্জ’ নামে একটি নাগরিক প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলেছেন। যেখানে তিনি নাগরিক উদ্যোগে জনসচেতনতা, সেবা এবং উন্নয়নের কথা বলছেন।

অনুষ্ঠান শেষে মাসুদ সকলের উদ্দেশ্যে বলেন, “নারায়ণগঞ্জের বন্দরে ভালো হাসপাতাল নেই। বন্দরে সেতুর সমস্যা দীর্ঘদিনের। আধুনিকতার এই যুগে এখনো নৌকার উপর নির্ভরশীল বন্দরবাসী, যা কোন ভাবেই কাম্য নয়। বন্দরবাসীর সেতুর সমস্যা দূর করার পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে। শহরে যানজট, ট্রাফিক ও মাদক সমস্যা দীর্ঘদিনের। কিশোর গ্যাং নামে ছোট ছোট ছেলেদের নিয়ে রাজনৈতিক ভাবে ব্যবহার করা হত। তাদের সুন্দর জীবন উপহার দেয়া ও গ্যাং বন্ধের পরিকল্পনাও রয়েছে। সকল তর্ক-বিতর্ককে পাশ কাটিয়ে আমরা সকলে মিলে নারায়ণগঞ্জের উন্নয়নের জন্য কাজ করব, এটাই সকলের কাছে আহ্বান। জনপ্রতিনিধি হওয়ার আগেও যেমন আমি আপনাদের পাশে ছিলাম, এখনও আছি আর ভবিষ্যতে তেমন-ই থাকবো ইনশাআল্লাহ।”

তার জনপ্রিয়তা ও সাংগঠনিক দক্ষতা বিবেচনায় অনেকেই ধারণা করছেন, বিএনপির মনোনয়ন পেলে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে তিনি হবেন শক্তিশালী প্রার্থী। যদিও অন্য মনোনয়নপ্রত্যাশীরা এখনো তাকে সহজ প্রতিপক্ষ হিসেবে নিচ্ছেন না। কিন্তু বিএনপির অনেক কর্মী-সমর্থক সরাসরি বলছেন, “যিনি দুঃসময়ে ছিলেন, সেই নেতৃত্বই আমরা চাই।”

শহরের বিভিন্ন জায়গায় ইতোমধ্যে তার ছবি, প্রচার পোস্টার ও শুভেচ্ছা ব্যানার চোখে পড়ছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয়েছে ক্যাম্পেইন, যেখানে মূল বার্তা একটাই,‘জনতার পাশে থাকা মানুষকে চাই নেতৃত্বে।’

সব মিলিয়ে, মাসুদুজ্জামান মাসুদের ঈদ পুনর্মিলনী শুধু একটি সামাজিক মিলনমেলা নয়, বরং নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে এক নতুন শক্তি, নতুন বাস্তবতা ও সম্ভাবনার বার্তা। তিনি নিজের কথা বলছেন সরাসরি, তার ভাষ্য”এখানে আমি জন্মেছি, বড় হয়েছি। এখানেই ফিরিয়ে দিতে চাই কিছু। আমি চাই আমার শহর হোক পরিচ্ছন্ন, মানবিক ও সমৃদ্ধ।”

এই প্রত্যয় আর কর্মযজ্ঞের মধ্য দিয়ে রাজনীতিতে একটি পরিণত, জনসম্পৃক্ত ও আধুনিক নেতৃত্বের সম্ভাবনা জেগে উঠছে ,যার নাম মাসুদুজ্জামান মাসু

ট্যাগ :

সংবাদটি সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

নতুন শক্তি হয়ে আসছেন রাজনীতির মাঠে মাসুদুজ্জামান

আপডেট সময় : ০৯:১৭:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫

দেশের ব্যবসায়ী সমাজে সুপরিচিত মুখ, আলোচিত ক্রীড়া সংগঠক এবং মডেল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদুজ্জামান মাসুদ এখন নারায়ণগঞ্জের রাজনীতির আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। জাতীয়তাবাদী ঘরানার রাজনীতিতে ফের সক্রিয় হয়ে তিনি শুধু আলোচনাতেই নয়, একরকম রাজনীতির হিসাব-নিকাশে প্রভাব বিস্তার করছেন বলেই মনে করছেন স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

চারবার জাতীয় রপ্তানীতে অসামান্য অবদানের জন্য সিআইপি (কমার্শিয়ালি ইমপোর্ট্যান্ট পারসন) সম্মাননায় ভূষিত এই শিল্প উদ্যোক্তা ব্যবসা, সমাজসেবা এবং ক্রীড়া সংগঠনের পাশাপাশি এবার মাঠের রাজনীতিতে সরাসরি নাম লিখিয়েছেন বলেই অনেকে মনে করছেন তার সাম্প্রতিক কর্মকান্ডে।

সবশেষ শনিবার (১৪ জুন) শহরের বরফকল এলাকায় মাসুজ্জামানের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত বিশাল ঈদ পুনর্মিলনী আয়োজন ঘিরে শহরের রাজনীতিতে নতুন উত্তাপ যোগ হয়েছে। বেলা ১১টা থেকে শুরু হওয়া এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ ছিল অভূতপূর্ব। প্রায় ১৫ হাজার মানুষের প্রীতিভোজ শহরের যে কোনো সামাজিক কিংবা রাজনৈতিক আয়োজনকে ছাপিয়ে যায়। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, নাগরিক, পেশাজীবী, তরুণ ও ক্রীড়াঙ্গনের মানুষ ছাড়াও বিএনপি এবং তার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ছিলেন ব্যাপকভাবে।

বিএনপির পাশাপাশি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন, এমনকি হিন্দু সংগঠনসহ কিছু পেশাজীবী সংগঠনও মাসুদের এই অনুষ্ঠানে দেখা যায় বলে অনেকেই জানান। ফলে এই আয়োজন সামাজিক পুনর্মিলনী হলেও রাজনৈতিক বার্তা ছিল স্পষ্ট। তিনি এখন আর কেবল দাতা, পৃষ্ঠপোষক বা সংগঠক নন, বরং ভবিষ্যতের জনপ্রতিনিধি হিসেবে নিজেকে প্রস্তুত করছেন।

অনুষ্ঠানে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের আওতাধীন সদর-বন্দরের সকল ইউনিয়নসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডের শত শত নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। মাসুদের নিজস্ব শ্লোগান ছিল না, ব্যানারও ছিল সংক্ষিপ্ত, তবে চোখে পড়ার মতো ছিল জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা।

রাজনৈতিক মহলের বিশ্লেষণ, মাসুদুজ্জামানের ঈদ পুনর্মিলনী মূলত একটি শক্তি প্রদর্শন, যাতে স্পষ্ট হয়, তিনি মাঠে নামলে সংগঠনের ভেতরেই তার অবস্থান কতটা সুদৃঢ়। ইতোমধ্যে বিএনপির জাতীয় ও মহানগর পর্যায়ের অনেক নেতাই তাকে নিয়ে গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছেন।

তিনি একসময় যুবদল নেতা ছিলেন এবং পরে কিছুদিন সরাসরি রাজনীতিতে না থাকলেও দুর্দিনে দলকে আর্থিকভাবে সহায়তা দিয়ে দলীয় নেতাদের আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতেও বড় আয়োজন করে দৃষ্টি কেড়েছিলেন।

তার ঘনিষ্ঠদের দাবি, কেন্দ্রীয় বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায় থেকে ইতোমধ্যে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ পেয়েছেন মাসুদ। যদিও দলের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি, তবে রাজনীতির মাঠে নামার এই প্রস্তুতি তার পরবর্তী নির্বাচনী পরিকল্পনারই অংশ বলে মনে করা হচ্ছে।

করোনাকালীন সংকট, বন্যা, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির সময়, রাজনৈতিক সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারসহ বিভিন্ন দুঃসময়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেন মাসুদ। সেই ধারাবাহিকতায় সাম্প্রতিক সময়েও তিনি নারায়ণগঞ্জবাসীর সমস্যা সমাধানে ‘আমার নারায়ণগঞ্জ’ নামে একটি নাগরিক প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলেছেন। যেখানে তিনি নাগরিক উদ্যোগে জনসচেতনতা, সেবা এবং উন্নয়নের কথা বলছেন।

অনুষ্ঠান শেষে মাসুদ সকলের উদ্দেশ্যে বলেন, “নারায়ণগঞ্জের বন্দরে ভালো হাসপাতাল নেই। বন্দরে সেতুর সমস্যা দীর্ঘদিনের। আধুনিকতার এই যুগে এখনো নৌকার উপর নির্ভরশীল বন্দরবাসী, যা কোন ভাবেই কাম্য নয়। বন্দরবাসীর সেতুর সমস্যা দূর করার পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে। শহরে যানজট, ট্রাফিক ও মাদক সমস্যা দীর্ঘদিনের। কিশোর গ্যাং নামে ছোট ছোট ছেলেদের নিয়ে রাজনৈতিক ভাবে ব্যবহার করা হত। তাদের সুন্দর জীবন উপহার দেয়া ও গ্যাং বন্ধের পরিকল্পনাও রয়েছে। সকল তর্ক-বিতর্ককে পাশ কাটিয়ে আমরা সকলে মিলে নারায়ণগঞ্জের উন্নয়নের জন্য কাজ করব, এটাই সকলের কাছে আহ্বান। জনপ্রতিনিধি হওয়ার আগেও যেমন আমি আপনাদের পাশে ছিলাম, এখনও আছি আর ভবিষ্যতে তেমন-ই থাকবো ইনশাআল্লাহ।”

তার জনপ্রিয়তা ও সাংগঠনিক দক্ষতা বিবেচনায় অনেকেই ধারণা করছেন, বিএনপির মনোনয়ন পেলে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে তিনি হবেন শক্তিশালী প্রার্থী। যদিও অন্য মনোনয়নপ্রত্যাশীরা এখনো তাকে সহজ প্রতিপক্ষ হিসেবে নিচ্ছেন না। কিন্তু বিএনপির অনেক কর্মী-সমর্থক সরাসরি বলছেন, “যিনি দুঃসময়ে ছিলেন, সেই নেতৃত্বই আমরা চাই।”

শহরের বিভিন্ন জায়গায় ইতোমধ্যে তার ছবি, প্রচার পোস্টার ও শুভেচ্ছা ব্যানার চোখে পড়ছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয়েছে ক্যাম্পেইন, যেখানে মূল বার্তা একটাই,‘জনতার পাশে থাকা মানুষকে চাই নেতৃত্বে।’

সব মিলিয়ে, মাসুদুজ্জামান মাসুদের ঈদ পুনর্মিলনী শুধু একটি সামাজিক মিলনমেলা নয়, বরং নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে এক নতুন শক্তি, নতুন বাস্তবতা ও সম্ভাবনার বার্তা। তিনি নিজের কথা বলছেন সরাসরি, তার ভাষ্য”এখানে আমি জন্মেছি, বড় হয়েছি। এখানেই ফিরিয়ে দিতে চাই কিছু। আমি চাই আমার শহর হোক পরিচ্ছন্ন, মানবিক ও সমৃদ্ধ।”

এই প্রত্যয় আর কর্মযজ্ঞের মধ্য দিয়ে রাজনীতিতে একটি পরিণত, জনসম্পৃক্ত ও আধুনিক নেতৃত্বের সম্ভাবনা জেগে উঠছে ,যার নাম মাসুদুজ্জামান মাসু