ঢাকা ১১:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ছাদ থেকে ফেলে দেওয়া ওই শিক্ষার্থী শিবির নেতা

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেট সময় : ০৬:২৮:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৫
  • / ২৩ জন পড়েছেন
ট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষ চলাকালে এক শিক্ষার্থীকে ছাদ থেকে ফেলে দিয়েছে স্থানীয়রা। রবিবার (৩১ আগস্ট) এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

জানা যায়, আহত ওই শিক্ষার্থীর নাম মো. রাজিউর রহমান রাজু।

তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৮তম ব্যাচের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী ও কলা অনুষদ শাখার শিবিরের সাথী।তিনি ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গা উপজেলার সনগাঁও ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসার শিক্ষার্থী ছিলেন। মাসুম সরকার সজীব নামে এক শিক্ষার্থী ফেসবুকে লেখেন, ‘আমার বন্ধু ও কলা অনুষদ শাখার সাথী মো. রাজিউর রহমান রাজুকে এখনো উদ্ধার করা যায়নি।’

মো. শাহ আলম নামে একজন ফেসবুকে লেখেন, ‘আমার বন্ধু মো. রাজিউর রহমান রাজুকে (আমার এলাকার বালিয়াডাঙ্গী) বাঁচাতে গেলে, বিশ্ববিদ্যালয় শিবিরের সেক্রেটারি মোহাম্মদ পারভেজ, বড় ভাই আশরাফুল আলম এবং আমাকে কোপ মারতে আসছিল।

তারা আমাদেরকে রামদা দিয়ে ঘিরে রাখছিল। কোনোমতে আমরা সেখান থেকে চইলা আসি।’
ট্যাগ :

সংবাদটি সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ছাদ থেকে ফেলে দেওয়া ওই শিক্ষার্থী শিবির নেতা

আপডেট সময় : ০৬:২৮:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৫
ট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষ চলাকালে এক শিক্ষার্থীকে ছাদ থেকে ফেলে দিয়েছে স্থানীয়রা। রবিবার (৩১ আগস্ট) এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

জানা যায়, আহত ওই শিক্ষার্থীর নাম মো. রাজিউর রহমান রাজু।

তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৮তম ব্যাচের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী ও কলা অনুষদ শাখার শিবিরের সাথী।তিনি ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গা উপজেলার সনগাঁও ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসার শিক্ষার্থী ছিলেন। মাসুম সরকার সজীব নামে এক শিক্ষার্থী ফেসবুকে লেখেন, ‘আমার বন্ধু ও কলা অনুষদ শাখার সাথী মো. রাজিউর রহমান রাজুকে এখনো উদ্ধার করা যায়নি।’

মো. শাহ আলম নামে একজন ফেসবুকে লেখেন, ‘আমার বন্ধু মো. রাজিউর রহমান রাজুকে (আমার এলাকার বালিয়াডাঙ্গী) বাঁচাতে গেলে, বিশ্ববিদ্যালয় শিবিরের সেক্রেটারি মোহাম্মদ পারভেজ, বড় ভাই আশরাফুল আলম এবং আমাকে কোপ মারতে আসছিল।

তারা আমাদেরকে রামদা দিয়ে ঘিরে রাখছিল। কোনোমতে আমরা সেখান থেকে চইলা আসি।’