রায়ে বলা হয়েছে, ড্রাগ অ্যান্ড কসমেটিকস অ্যাক্ট, ২০২৩–এর বিধান অনুযায়ী জীবনরক্ষাকারী সব ধরনের ওষুধের দাম সরকারই ঠিক করবে।
রিটকারী আইনজীবী বলেন, ড্রাগ কন্ট্রোল অর্ডিন্যান্স ১৯৮২ অনুযায়ী সরকার ১৯৯৩ সালে ৭৩৯টি ওষুধের দাম নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল। তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ১৯৯৪ সালে একটি সার্কুলার জারি করে মাত্র ১১৭টি ওষুধের দাম নির্ধারণ বহাল রাখে এবং বাকি ওষুধের দাম ঠিক করার ক্ষমতা প্রস্তুতকারকদের হাতে তুলে দেয়।
তিনি আরও বলেন, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ও কিডনি রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধকে আইন অনুযায়ী জীবনরক্ষাকারী ধরা হয়। ফলে এসব ওষুধসহ জীবনরক্ষাকারী অন্যান্য ওষুধের দাম এখন থেকে সরকারই নির্ধারণ করবে, প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নয়।























