ঢাকা ০৭:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জাতিসংঘ প্রতিবেদনকে ঐতিহাসিক ঘোষণা দিয়ে হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেট সময় : ০৬:০৯:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫
  • / ১৩ জন পড়েছেন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হত্যা ও নির্যাতনের বিচার এবং জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক রিপোর্ট’ হিসেবে ঘোষণা দিয়ে পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে এই রায় প্রকাশ করা হয়।
এর আগে গত বছরের আগস্টে গণঅভ্যুত্থান চলাকালে মানবাধিকার লঙ্ঘন সংক্রান্ত জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়ের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক দলিল’ হিসেবে ঘোষণার রায় দেয় হাইকোর্ট।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. তানভীর আহমেদের করা রিটের রুল শুনানি শেষে বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন।
সেই সঙ্গে রায়ে ওই প্রতিবেদনকে ‘জুলাই বিপ্লব-২০২৪’ হিসেবে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি জাতীয় আর্কাইভ ও সংশ্লিষ্ট সরকারি পাবলিক লাইব্রেরিসহ রাষ্ট্রীয় সংরক্ষণাগারে সংরক্ষণ, সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে জনগণের সচেতনতা, একাডেমিক গবেষণা এবং আইনি প্রয়োজনে সহজলভ্য করতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
ট্যাগ :

সংবাদটি সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

জাতিসংঘ প্রতিবেদনকে ঐতিহাসিক ঘোষণা দিয়ে হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

আপডেট সময় : ০৬:০৯:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হত্যা ও নির্যাতনের বিচার এবং জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক রিপোর্ট’ হিসেবে ঘোষণা দিয়ে পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে এই রায় প্রকাশ করা হয়।
এর আগে গত বছরের আগস্টে গণঅভ্যুত্থান চলাকালে মানবাধিকার লঙ্ঘন সংক্রান্ত জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়ের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক দলিল’ হিসেবে ঘোষণার রায় দেয় হাইকোর্ট।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. তানভীর আহমেদের করা রিটের রুল শুনানি শেষে বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন।
সেই সঙ্গে রায়ে ওই প্রতিবেদনকে ‘জুলাই বিপ্লব-২০২৪’ হিসেবে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি জাতীয় আর্কাইভ ও সংশ্লিষ্ট সরকারি পাবলিক লাইব্রেরিসহ রাষ্ট্রীয় সংরক্ষণাগারে সংরক্ষণ, সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে জনগণের সচেতনতা, একাডেমিক গবেষণা এবং আইনি প্রয়োজনে সহজলভ্য করতে নির্দেশ দেওয়া হয়।