ঢাকা ০৩:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ড. ইউনূস চাইলে আ. লীগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিতে পারেন : রাশেদ খান

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৮:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ৫৫ জন পড়েছেন
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস চাইলে আওয়ামী লীগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিতে পারেন বলে মন্তব্য করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে কাজ করছে বলেও অভিযোগ তার।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা বলেন রাশেদ খান।

ফেসবুক পোস্টে রাশেদ বলেন, ‘আমি মনে করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোনো একজন উপদেষ্টাকে আওয়ামী লীগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে।

প্রধান উপদেষ্টা নিজেও চাইলে দায়িত্ব নিতে পারেন।’তিনি আরো বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১৪ মাসে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনে তারা কাজ করেছেন, এখন পুনর্গঠনের দায়িত্ব নিক। সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের নামে বিপ্লবী জনগণের চোখে ধুলা দিয়ে লাভ কী?’‘যেকোনো সময় আওয়ামী লীগের কার্যক্রম সচল করা হতে পারে

এমন স্ট্যাটাসের সঙ্গে একটি পত্রিকার ফটোকার্ড যুক্ত করেছেন রাশেদ খান। জিটিওকে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেওয়া সাক্ষাৎকারের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ দল হিসেবে বৈধ, তবে কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।

যেকোনো সময় এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে।প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্য গণমাধ্যমে আসার পর থেকে বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা।

ট্যাগ :

সংবাদটি সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ড. ইউনূস চাইলে আ. লীগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিতে পারেন : রাশেদ খান

আপডেট সময় : ০৫:৫৮:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস চাইলে আওয়ামী লীগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিতে পারেন বলে মন্তব্য করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে কাজ করছে বলেও অভিযোগ তার।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা বলেন রাশেদ খান।

ফেসবুক পোস্টে রাশেদ বলেন, ‘আমি মনে করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোনো একজন উপদেষ্টাকে আওয়ামী লীগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে।

প্রধান উপদেষ্টা নিজেও চাইলে দায়িত্ব নিতে পারেন।’তিনি আরো বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১৪ মাসে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনে তারা কাজ করেছেন, এখন পুনর্গঠনের দায়িত্ব নিক। সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের নামে বিপ্লবী জনগণের চোখে ধুলা দিয়ে লাভ কী?’‘যেকোনো সময় আওয়ামী লীগের কার্যক্রম সচল করা হতে পারে

এমন স্ট্যাটাসের সঙ্গে একটি পত্রিকার ফটোকার্ড যুক্ত করেছেন রাশেদ খান। জিটিওকে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেওয়া সাক্ষাৎকারের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ দল হিসেবে বৈধ, তবে কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।

যেকোনো সময় এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে।প্রধান উপদেষ্টার এমন বক্তব্য গণমাধ্যমে আসার পর থেকে বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা।