ঢাকা ০৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ: প্রেস সচিব

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ: প্রেস সচিব

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেট সময় : ০২:৫৭:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫
  • / ৭৬ জন পড়েছেন

মার্কিন শুল্ক ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ব্যক্তি পরিচিতি থাকায় বাংলাদেশ বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শনিবার (২৩ আগস্ট) মার্কিন শুল্ক ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ব্যক্তি পরিচিতি থাকায় শুল্ক ইস্যুতে বাংলাদেশ বিশেষ সুবিধা পেয়েছে। শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করতে শুরু থেকেই আত্মবিশ্বাসী ছিল অন্তর্বর্তী সরকার।

তিনি বলেন, শুল্ক আরও কমানোর চেষ্টা করা হবে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সামনে সম্পর্ক আরও উন্নত। সেখানে রপ্তানি আরও বাড়বে।

শফিকুল আলম আরও বলেন, নেগোশিয়েশনের সময় অন্যান্য মার্কেটের সঙ্গে প্রভাব কী হবে, সেটা মাথায় রেখেই দরকষাকষি করা হয়েছে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে।

প্রথমে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। পরে গত ৩১ জুলাই সেই শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনে ট্রাম্প প্রশাসন।

ট্যাগ :

সংবাদটি সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ: প্রেস সচিব

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ: প্রেস সচিব

আপডেট সময় : ০২:৫৭:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫

মার্কিন শুল্ক ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ব্যক্তি পরিচিতি থাকায় বাংলাদেশ বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শনিবার (২৩ আগস্ট) মার্কিন শুল্ক ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ব্যক্তি পরিচিতি থাকায় শুল্ক ইস্যুতে বাংলাদেশ বিশেষ সুবিধা পেয়েছে। শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করতে শুরু থেকেই আত্মবিশ্বাসী ছিল অন্তর্বর্তী সরকার।

তিনি বলেন, শুল্ক আরও কমানোর চেষ্টা করা হবে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সামনে সম্পর্ক আরও উন্নত। সেখানে রপ্তানি আরও বাড়বে।

শফিকুল আলম আরও বলেন, নেগোশিয়েশনের সময় অন্যান্য মার্কেটের সঙ্গে প্রভাব কী হবে, সেটা মাথায় রেখেই দরকষাকষি করা হয়েছে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে।

প্রথমে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। পরে গত ৩১ জুলাই সেই শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনে ট্রাম্প প্রশাসন।