ঢাকা ০২:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফতুল্লায় টায়ার জ্বালিয়ে হরতাল কর্মসূচির সময় ছাত্রলীগের দুইজন আটক

চীফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৪:৫০:০৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫
  • / ৯৪ জন পড়েছেন

 

আওয়ামী লীগের ডাকা হরতালের অংশ হিসেবে ফতুল্লায় অগ্নিসংযোগের প্রস্তুতির সময় সন্দেহভাজন দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে স্থানীয় ছাত্রদল ও যুবদলের কর্মীরা।

শুক্রবার (১৯ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ফতুল্লা থানার অন্তর্গত ‘অক্টো অফিস’ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গোপালগঞ্জ ইস্যুতে আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ওই  দুই ব্যক্তি গর্ভারমেন্ট গার্লস স্কুলের সামনে একটি টায়ারে অগ্নিসংযোগ করে মিছিল প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।

তাৎক্ষনিক খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনির নেতৃতে তাদের আটক করে ছাত্রদল নেতা জুম্মান ইসলাম ইমন ও ইয়াসিন আরাফাত।

আটককৃতরা হলেন—ফতুল্লার পোস্ট অফিস এলাকার শনু মেম্বারের ভাতিজা রুমিন,পিতা আমিনুদ্দিন ও সাওঘাট এলাকার মৃত শহিদুল ইসলামের ছেলে রায়হান।

পরে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রুমিনকে ফতুল্লা থানায় এবং রায়হানকে এলাকা বিভাজনের কারণে সদর থানায় হস্তান্তর করা হয় বলে জানিয়েছেন ফতুল্লা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, “দুইজন আটক হয়েছে বলে শুনেছি। তদন্ত না শেষ হওয়া পর্যন্ত তাদের রাজনৈতিক পরিচয় নিশ্চিত করা যাচ্ছে না।

এদিকে আটককৃতদের সঙ্গে আরও কয়েকজন ছিলেন বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা। তবে যুবদল ও ছাত্রদলের উপস্থিতি টের পেয়ে বাকিরা পালিয়ে যায় বলে জানা গেছে।

ট্যাগ :

সংবাদটি সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ফতুল্লায় টায়ার জ্বালিয়ে হরতাল কর্মসূচির সময় ছাত্রলীগের দুইজন আটক

আপডেট সময় : ০৪:৫০:০৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫

 

আওয়ামী লীগের ডাকা হরতালের অংশ হিসেবে ফতুল্লায় অগ্নিসংযোগের প্রস্তুতির সময় সন্দেহভাজন দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে স্থানীয় ছাত্রদল ও যুবদলের কর্মীরা।

শুক্রবার (১৯ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ফতুল্লা থানার অন্তর্গত ‘অক্টো অফিস’ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গোপালগঞ্জ ইস্যুতে আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ওই  দুই ব্যক্তি গর্ভারমেন্ট গার্লস স্কুলের সামনে একটি টায়ারে অগ্নিসংযোগ করে মিছিল প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।

তাৎক্ষনিক খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনির নেতৃতে তাদের আটক করে ছাত্রদল নেতা জুম্মান ইসলাম ইমন ও ইয়াসিন আরাফাত।

আটককৃতরা হলেন—ফতুল্লার পোস্ট অফিস এলাকার শনু মেম্বারের ভাতিজা রুমিন,পিতা আমিনুদ্দিন ও সাওঘাট এলাকার মৃত শহিদুল ইসলামের ছেলে রায়হান।

পরে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রুমিনকে ফতুল্লা থানায় এবং রায়হানকে এলাকা বিভাজনের কারণে সদর থানায় হস্তান্তর করা হয় বলে জানিয়েছেন ফতুল্লা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, “দুইজন আটক হয়েছে বলে শুনেছি। তদন্ত না শেষ হওয়া পর্যন্ত তাদের রাজনৈতিক পরিচয় নিশ্চিত করা যাচ্ছে না।

এদিকে আটককৃতদের সঙ্গে আরও কয়েকজন ছিলেন বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা। তবে যুবদল ও ছাত্রদলের উপস্থিতি টের পেয়ে বাকিরা পালিয়ে যায় বলে জানা গেছে।