ঢাকা ০৪:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

আদালতের আদেশ অমান্য করে সাঈদের দোকান ভাংচুর!

চীফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৫:০০:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
  • / ৮৮ জন পড়েছেন

কয়েকদিন আগে নারায়ণগঞ্জের চাষাড়াস্থ সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন এটেলমাটি রেস্টুরেন্টটি বুলডোজার দিয়ে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেন জামায়াত নেতা ও ব্যবসায়ী গোলাম সারোয়ার সাঈদ নামের এক ব্যক্তি। তিনি সেই রেস্টুরেন্টের জায়গারটি তাঁর নিজস্ব মালিকানা দাবি করে এই লঙ্কা কান্ডটি ঘটিয়েছেন বলে জানাযায়।
সোমবার (৭ জুলাই) সকাল ৮টার দিকে জামায়াত নেতা সাঈদ সারোয়ার নিজেই একটি বুলডোজার নিয়ে এসে এটেল মাটি রেস্টুরেন্টটি ভাঙতে শুরু করেন। তার সঙ্গে কয়েকজন লোক ছিল যারা পুরোনো স্থাপনাটি গুঁড়িয়ে দিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এ সময় আশপাশের দোকানদার ও স্থানীয় লোকজন বিষয়টি দেখে হতবাক হয়ে যান।
ভাঙচুরের খবর দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং নাসিকের জায়গায় ভাংচুরের ঘটনা শুনে স্থানীয় সাবেক কাউন্সিলর শওকত হাশেম শকুর ঘটনাস্থলে এসে সরেজমিনে তদন্ত শুরু করেন। তিনি জামায়াত নেতা সাঈদকে প্রশ্ন করেন, আপনি কীভাবে দোকান নিজে ভেঙে দেন? আপনার কাছে কী প্রমাণ আছে? সাঈদ উত্তর দেন, “আমার কাছে এই দোকানের মালিকের দেওয়া পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি রয়েছে। আমি নতুন করে ভবন নির্মাণের উদ্দেশ্যে পুরাতন স্থাপনাটি সরাচ্ছি।
তবে পরবর্তিতে ঘটনাস্থলে সাংবাদিকরা উপস্থিত হলে সাঈদ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, জায়গাটি নিয়ে আমাদের সাথে সিটি কর্পোরেশনের সাথে দীর্ঘদিন ধরে মামলা চলমান রয়েছে এবং এই জায়গায় কোর্টে আদেশ অনুযায়ী ১৪৪ জারি করা রয়েছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে মামলা চলমান ও জায়গায়র উপর ১৪৪ জারি করা থাকলে সেই জায়গায় কি কোন পক্ষ নিজের উদ্দ্যগে ভেকু নিয়ে এসে ভাঙচুর করতে পারে কিনা ? তাহলে কিসের বলয়ে জামায়াত নেতা ও ব্যবসায়ী সাঈদ এমন ভাঙচুর কর্মকান্ড করলো!
রেস্টুরেন্টটি ভাঙচুরের ঘটনা শুনে প্রতিষ্ঠাণটির সাবলেট নেওয়া মালিক সাখাওয়াত হোসেন রানা সেখানে উপস্থিত হন এবং তাঁর প্রতিষ্ঠানে ভাংচুর করা হচ্ছে কেন জানতে চান। সেই সময় দুই পক্ষের মধ্যে এক পর্যায় বাকবিত-া শুরু হলে হঠাৎ একটি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে সেই ঘটানায় জামায় নেতা সাঈদ ও স্বেচ্ছাসেবকদল নেট জুলহাস আহত হন। পরে দুইজকেই নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
খোঁজনিয়ে জানাযায়, ২০১১ সাল থেকে জায়গার প্রকৃত মালিকের সাথে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের একটি মামলা চলমান রয়েছে। এই মামলা চলমান অবস্থায় জায়গার মালিক জমায়াত নেতা ও ব্যবসায়ী গোলাম সারোয়ার সাঈদকে বভন নির্মাণের জন্য পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দেন। সে সুত্র ধরে সাঈদ তাঁর বভন নির্মান ও জায়গার সামনের রাবিশ পরিস্কারের জন্য সেদিন বুলডোজার নিয়ে যায়।
তবে তাঁর ভাষ্যমতে তাঁর জায়গার পাশে আরও অনেক দোকান ছিলো কিন্তু তিনি শুধু মাত্র বুলডোজার চালান এটেলমাটি রেদস্টুরেন্টের উপর। এর থেকে কি স্পট কিছু একটা বোঝা যায়না ? যে তিনি কি উদ্দেশ্যে এই লঙ্কা কান্ড ঘটিয়েছে!
তবে অবাক করা বিষয়ে হচ্ছে সাঈদ একজন ব্যবসায়ী হিসেবে ঘটনাস্থলে গেলেও হামলার পরে বিষটি তিনি দলীয় পর্যায়ে নিয়ে যান। তাঁর নমুনা স্বরূপ বলা যায়, ঘটনার পরে তিনি জামায়াত ইসলামের ব্যবনারে একটি সংবাদ সম্মেলন ও করেন। কিন্তু তিনি একজন ব্যবসায়ী নেতা ও নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের একজন পরিচালক হিসেবে তাঁর উপর এমন হামলায় চেম্বার ও তাঁর ব্যবসায়ীক নেতাদের সাথে নিয়ে গন্মাধ্যমে কোন কথা না বলে তিনি তাঁর রাজনৈতিক ব্যনারে গনমাধ্যমে কথা বলেন এবং নানা অনিয়মের কথা তুলে ধরেন যদিও তিনি নিজেই অনিয়ম করেই দোকান ভাংচুর করেছেন বলে দাবি ভুক্তভোগিদের।
তিনি বিভিন্ন গনমাধ্যমে আরও বলেন গত ৫ আগষ্টের পরে নারায়ণগঞ্জ প্রথম ব্যবসায়ী নেতা হিসেবে আমি ব্যবসায়ীদের পক্ষে কথা বলেছিলাম। তাহলে এখন প্রশ্ন হচ্ছে নিজে একজন ব্যবসায়ী নেতা হয়ে অন্য আরেক ব্যবসায়ীর দোকানে কোন প্রকার আইনী পদক্ষেপ ছাড়া ব্যক্তিগত বলয়ে কিভাবে বুলডোজার দিয়ে ভাঙচুর করেন ?
উপরোক্ত সকল বিষয়ে জানতে জামায়াত নেতা ও ব্যবসায়ী গোলাম সারোয়ার সাঈকে মুঠফোন করলে তিনি দৈনিক সোজাপাটার প্রতিবেদকে জানায়, তিনি সবকিছু লিগ্যাল ভাবেই করেছেন। তিনি তাঁর জায়গায় ভবন নির্মাণের জন্য সেদিন বুলডোজার নিয়ে সেই স্থানপনাটি ভেঙ্গে ছিলেন। পরে সেই জায়গার মালিক পক্ষ এসে এক পর্যায় তাঁর সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে এবং এর পর তিনি হামলার শিকার হন।
অন্যদিকে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেনের কাছে জানতে চেয়ে প্রশ্ন করলে যে , নাসিকের জায়গায় স্থাপনা ভাঙ্গার জন্য সিটি কর্পোরেশন কোন ভেকু পাঠিয়েছিলো কিনা বা এই বিষয়ে সেদিন তাদের কেউ আগে থেকে অবগত করেছিলেন কিনা প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমি আগে থেকে ভেকু ও স্থাপনা ভাঙ্গার বিষয়ে অবগত ছিলাম ও সেদিন ঘটনাস্থলে আমদের কোন কর্মী ও ছিলোনা।
ব্যক্তিগত কাজে হামলার শিকারের পরে জামায়াতের ব্যবনারে সংবাদ সম্মেল প্রসঙ্গে জানতে নারায়ণগঞ্জ মহানগর শাখার আমীর মাওলানা আব্দুল জব্বারকে কল করলে তিনি জানায়, সাঈদ একজন ব্যবসায়ী হলেও দিন শেষে আমাদের দলের লোক। বা সে কোন দলের লোক না কিন্তু তাঁর উপর এমন হামলায় আমরা দেশের একটি সু’সংঘঠিত দল হিসেবে আমরা তাঁর পক্ষে কথা বলতে পারি এবং তাঁর পাশে দাড়াতে পারি।
তবে নগরীর বিভিন্ন রাজনৈতিক বোদ্ধারা মনে করছেন, একজন প্রকৃত ব্যবসায়ী ও একটি সু’সংঘঠিত দলের কর্মী হয়ে তার এমন বোকামির করা মোটেও ঠিক হয়নি। যদি নাসিকের এই স্থাপনা নিয়ে মামলা চলে থাকে তাহলে কোর্ট যদি আদেশ দেয় সেই আদেশ অনুযায়ী একজন ম্যাজিস্টেট ও দুই পক্ষের সার্ভেয়ারস উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে ম্যাজিস্টেটর আদেশক্রমে স্থানপনা ভাঙ্গা হবে অন্যথায় এটা অন্যায়।

ট্যাগ :

সংবাদটি সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আদালতের আদেশ অমান্য করে সাঈদের দোকান ভাংচুর!

আপডেট সময় : ০৫:০০:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫

কয়েকদিন আগে নারায়ণগঞ্জের চাষাড়াস্থ সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন এটেলমাটি রেস্টুরেন্টটি বুলডোজার দিয়ে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেন জামায়াত নেতা ও ব্যবসায়ী গোলাম সারোয়ার সাঈদ নামের এক ব্যক্তি। তিনি সেই রেস্টুরেন্টের জায়গারটি তাঁর নিজস্ব মালিকানা দাবি করে এই লঙ্কা কান্ডটি ঘটিয়েছেন বলে জানাযায়।
সোমবার (৭ জুলাই) সকাল ৮টার দিকে জামায়াত নেতা সাঈদ সারোয়ার নিজেই একটি বুলডোজার নিয়ে এসে এটেল মাটি রেস্টুরেন্টটি ভাঙতে শুরু করেন। তার সঙ্গে কয়েকজন লোক ছিল যারা পুরোনো স্থাপনাটি গুঁড়িয়ে দিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এ সময় আশপাশের দোকানদার ও স্থানীয় লোকজন বিষয়টি দেখে হতবাক হয়ে যান।
ভাঙচুরের খবর দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং নাসিকের জায়গায় ভাংচুরের ঘটনা শুনে স্থানীয় সাবেক কাউন্সিলর শওকত হাশেম শকুর ঘটনাস্থলে এসে সরেজমিনে তদন্ত শুরু করেন। তিনি জামায়াত নেতা সাঈদকে প্রশ্ন করেন, আপনি কীভাবে দোকান নিজে ভেঙে দেন? আপনার কাছে কী প্রমাণ আছে? সাঈদ উত্তর দেন, “আমার কাছে এই দোকানের মালিকের দেওয়া পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি রয়েছে। আমি নতুন করে ভবন নির্মাণের উদ্দেশ্যে পুরাতন স্থাপনাটি সরাচ্ছি।
তবে পরবর্তিতে ঘটনাস্থলে সাংবাদিকরা উপস্থিত হলে সাঈদ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, জায়গাটি নিয়ে আমাদের সাথে সিটি কর্পোরেশনের সাথে দীর্ঘদিন ধরে মামলা চলমান রয়েছে এবং এই জায়গায় কোর্টে আদেশ অনুযায়ী ১৪৪ জারি করা রয়েছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে মামলা চলমান ও জায়গায়র উপর ১৪৪ জারি করা থাকলে সেই জায়গায় কি কোন পক্ষ নিজের উদ্দ্যগে ভেকু নিয়ে এসে ভাঙচুর করতে পারে কিনা ? তাহলে কিসের বলয়ে জামায়াত নেতা ও ব্যবসায়ী সাঈদ এমন ভাঙচুর কর্মকান্ড করলো!
রেস্টুরেন্টটি ভাঙচুরের ঘটনা শুনে প্রতিষ্ঠাণটির সাবলেট নেওয়া মালিক সাখাওয়াত হোসেন রানা সেখানে উপস্থিত হন এবং তাঁর প্রতিষ্ঠানে ভাংচুর করা হচ্ছে কেন জানতে চান। সেই সময় দুই পক্ষের মধ্যে এক পর্যায় বাকবিত-া শুরু হলে হঠাৎ একটি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে সেই ঘটানায় জামায় নেতা সাঈদ ও স্বেচ্ছাসেবকদল নেট জুলহাস আহত হন। পরে দুইজকেই নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
খোঁজনিয়ে জানাযায়, ২০১১ সাল থেকে জায়গার প্রকৃত মালিকের সাথে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের একটি মামলা চলমান রয়েছে। এই মামলা চলমান অবস্থায় জায়গার মালিক জমায়াত নেতা ও ব্যবসায়ী গোলাম সারোয়ার সাঈদকে বভন নির্মাণের জন্য পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দেন। সে সুত্র ধরে সাঈদ তাঁর বভন নির্মান ও জায়গার সামনের রাবিশ পরিস্কারের জন্য সেদিন বুলডোজার নিয়ে যায়।
তবে তাঁর ভাষ্যমতে তাঁর জায়গার পাশে আরও অনেক দোকান ছিলো কিন্তু তিনি শুধু মাত্র বুলডোজার চালান এটেলমাটি রেদস্টুরেন্টের উপর। এর থেকে কি স্পট কিছু একটা বোঝা যায়না ? যে তিনি কি উদ্দেশ্যে এই লঙ্কা কান্ড ঘটিয়েছে!
তবে অবাক করা বিষয়ে হচ্ছে সাঈদ একজন ব্যবসায়ী হিসেবে ঘটনাস্থলে গেলেও হামলার পরে বিষটি তিনি দলীয় পর্যায়ে নিয়ে যান। তাঁর নমুনা স্বরূপ বলা যায়, ঘটনার পরে তিনি জামায়াত ইসলামের ব্যবনারে একটি সংবাদ সম্মেলন ও করেন। কিন্তু তিনি একজন ব্যবসায়ী নেতা ও নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের একজন পরিচালক হিসেবে তাঁর উপর এমন হামলায় চেম্বার ও তাঁর ব্যবসায়ীক নেতাদের সাথে নিয়ে গন্মাধ্যমে কোন কথা না বলে তিনি তাঁর রাজনৈতিক ব্যনারে গনমাধ্যমে কথা বলেন এবং নানা অনিয়মের কথা তুলে ধরেন যদিও তিনি নিজেই অনিয়ম করেই দোকান ভাংচুর করেছেন বলে দাবি ভুক্তভোগিদের।
তিনি বিভিন্ন গনমাধ্যমে আরও বলেন গত ৫ আগষ্টের পরে নারায়ণগঞ্জ প্রথম ব্যবসায়ী নেতা হিসেবে আমি ব্যবসায়ীদের পক্ষে কথা বলেছিলাম। তাহলে এখন প্রশ্ন হচ্ছে নিজে একজন ব্যবসায়ী নেতা হয়ে অন্য আরেক ব্যবসায়ীর দোকানে কোন প্রকার আইনী পদক্ষেপ ছাড়া ব্যক্তিগত বলয়ে কিভাবে বুলডোজার দিয়ে ভাঙচুর করেন ?
উপরোক্ত সকল বিষয়ে জানতে জামায়াত নেতা ও ব্যবসায়ী গোলাম সারোয়ার সাঈকে মুঠফোন করলে তিনি দৈনিক সোজাপাটার প্রতিবেদকে জানায়, তিনি সবকিছু লিগ্যাল ভাবেই করেছেন। তিনি তাঁর জায়গায় ভবন নির্মাণের জন্য সেদিন বুলডোজার নিয়ে সেই স্থানপনাটি ভেঙ্গে ছিলেন। পরে সেই জায়গার মালিক পক্ষ এসে এক পর্যায় তাঁর সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে এবং এর পর তিনি হামলার শিকার হন।
অন্যদিকে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেনের কাছে জানতে চেয়ে প্রশ্ন করলে যে , নাসিকের জায়গায় স্থাপনা ভাঙ্গার জন্য সিটি কর্পোরেশন কোন ভেকু পাঠিয়েছিলো কিনা বা এই বিষয়ে সেদিন তাদের কেউ আগে থেকে অবগত করেছিলেন কিনা প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমি আগে থেকে ভেকু ও স্থাপনা ভাঙ্গার বিষয়ে অবগত ছিলাম ও সেদিন ঘটনাস্থলে আমদের কোন কর্মী ও ছিলোনা।
ব্যক্তিগত কাজে হামলার শিকারের পরে জামায়াতের ব্যবনারে সংবাদ সম্মেল প্রসঙ্গে জানতে নারায়ণগঞ্জ মহানগর শাখার আমীর মাওলানা আব্দুল জব্বারকে কল করলে তিনি জানায়, সাঈদ একজন ব্যবসায়ী হলেও দিন শেষে আমাদের দলের লোক। বা সে কোন দলের লোক না কিন্তু তাঁর উপর এমন হামলায় আমরা দেশের একটি সু’সংঘঠিত দল হিসেবে আমরা তাঁর পক্ষে কথা বলতে পারি এবং তাঁর পাশে দাড়াতে পারি।
তবে নগরীর বিভিন্ন রাজনৈতিক বোদ্ধারা মনে করছেন, একজন প্রকৃত ব্যবসায়ী ও একটি সু’সংঘঠিত দলের কর্মী হয়ে তার এমন বোকামির করা মোটেও ঠিক হয়নি। যদি নাসিকের এই স্থাপনা নিয়ে মামলা চলে থাকে তাহলে কোর্ট যদি আদেশ দেয় সেই আদেশ অনুযায়ী একজন ম্যাজিস্টেট ও দুই পক্ষের সার্ভেয়ারস উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে ম্যাজিস্টেটর আদেশক্রমে স্থানপনা ভাঙ্গা হবে অন্যথায় এটা অন্যায়।