ঢাকা ০১:১৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নিউইয়র্কের ঘটনা আ. লীগের ভবিষ্যৎ আরো অনিশ্চিত করেছে : আমীর খসরু

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেট সময় : ০৬:৫৪:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ৭৮ জন পড়েছেন
নিউইয়র্কে হেনস্তার ঘটনা আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ আরো অনিশ্চিত করে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ বুধবার চট্টগ্রাম নগরীর আগ্রাবাদে মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতাল ও মেডিক্যাল কলেজের একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে পরাস্ত হয়ে পালিয়ে গিয়ে তাদের এখন এসব কাজ ছাড়া আর কী করার আছে। এটাই তো করবে, তাই না? এর বাইরে তো আর কিছু করার নেই।

আমীর খসরু বলেন, ‘আপনি যখন পরাজিত হয়ে দেশ থেকে পালিয়ে গেলেন, উনাদের সমর্থকদের তো এ ধরনের কাজের বাইরে আর কিছু করার নাই আপাতত। গণতন্ত্রেই বিশ্বাস করে না। দেশ ধ্বংস করে পালিয়ে গিয়ে এখন যেগুলো করছে, এগুলো তো আরো ধ্বংসাত্মক। এগুলো তাদের ভবিষ্যৎকে আরো অনিশ্চিত করে দিচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এ ঘটনায় দূতাবাসের গোয়েন্দা ব্যর্থতা আছে কি না, সেটি নিশ্চিত নই। নিরাপত্তা তো ওই দেশের বিষয়। দূতাবাসের ইন্টেলিজেন্স ছিল কি না, আমি জানি না। তাদের জানা উচিত ছিল।

এ নিয়ে কিছু আসে-যায় না। একটা গণতান্ত্রিক দেশে অনেক কিছু হতেই পারে। এটা আমার জন্য এমন বড় কিছু না। গণতান্ত্রিক সব দেশে এগুলো হয়ে থাকে। যার সমর্থন আছে, সেও করতে পারে।
যার সমর্থন নেই, সেও করতে পারে।’
ট্যাগ :

সংবাদটি সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

নিউইয়র্কের ঘটনা আ. লীগের ভবিষ্যৎ আরো অনিশ্চিত করেছে : আমীর খসরু

আপডেট সময় : ০৬:৫৪:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নিউইয়র্কে হেনস্তার ঘটনা আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ আরো অনিশ্চিত করে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ বুধবার চট্টগ্রাম নগরীর আগ্রাবাদে মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতাল ও মেডিক্যাল কলেজের একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে পরাস্ত হয়ে পালিয়ে গিয়ে তাদের এখন এসব কাজ ছাড়া আর কী করার আছে। এটাই তো করবে, তাই না? এর বাইরে তো আর কিছু করার নেই।

আমীর খসরু বলেন, ‘আপনি যখন পরাজিত হয়ে দেশ থেকে পালিয়ে গেলেন, উনাদের সমর্থকদের তো এ ধরনের কাজের বাইরে আর কিছু করার নাই আপাতত। গণতন্ত্রেই বিশ্বাস করে না। দেশ ধ্বংস করে পালিয়ে গিয়ে এখন যেগুলো করছে, এগুলো তো আরো ধ্বংসাত্মক। এগুলো তাদের ভবিষ্যৎকে আরো অনিশ্চিত করে দিচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এ ঘটনায় দূতাবাসের গোয়েন্দা ব্যর্থতা আছে কি না, সেটি নিশ্চিত নই। নিরাপত্তা তো ওই দেশের বিষয়। দূতাবাসের ইন্টেলিজেন্স ছিল কি না, আমি জানি না। তাদের জানা উচিত ছিল।

এ নিয়ে কিছু আসে-যায় না। একটা গণতান্ত্রিক দেশে অনেক কিছু হতেই পারে। এটা আমার জন্য এমন বড় কিছু না। গণতান্ত্রিক সব দেশে এগুলো হয়ে থাকে। যার সমর্থন আছে, সেও করতে পারে।
যার সমর্থন নেই, সেও করতে পারে।’