ঢাকা ১১:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গণতন্ত্রে উত্তরণে নির্বাচনের বিকল্প নেই :  দুদু

প্রতিবেদকের নাম :
  • আপডেট সময় : ১০:৩৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই ২০২৫
  • / ২২ জন পড়েছেন

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, যারা বলে পিআর বা অমুক তমুক তারা আসনে নির্বাচনকে ভন্ডুল করতে চায়। নির্বাচন না হলে আবার স্বৈরতন্ত্রে ফেরত যাওয়ার একটা লক্ষন দেখা দিবে। কোন কোন মহল বুঝে কিংবা না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে। কারণ হাসিনা চায় না নির্বাচন হোক।
বুধবার (২ জুলাই) নারায়ণগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে আয়োজিত নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে একথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, নির্যাতনের কারণে বেগম জিয়ার পুত্র কোকো মৃত্যুবরণ করেছে। স্বৈরতন্ত্রের পতন মানে গণতন্ত্র ফিরে আসবে। গণতন্ত্র ফিরে আসবে মানেই একটি নির্বাচন। গণতন্ত্রে উত্তরণের জন্য নির্বাচনের বিকল্প নেই।
তিনি আরও বলেন, কেউ কেউ বলছে এক দলকে বাদ দিয়ে আরেক দলকে ক্ষমতায় আনার জন্য গণঅভ্যুত্থান হয়নি। স্বৈরতন্ত্রের পতন হলে গণতন্ত্র আসবে। গণতন্ত্রে উত্তরণের জন্য নির্বাচন করে যেকোন দল ক্ষমতায় আসতে পারে। একটা দল কেন, যে কেউ। দেশবাসী যাকে ভোট দিবে সেই আসবে। তরুণদের দল এনসিপিকে ভোট দিলে তারাই ক্ষমতায় আসবে। মানুষ ভোট না দিলে এনসিপি আসবে কীভাবে। অন্য দল আসবে।
গত একশো বছরে এমন ভাবে কোন পলাতক ব্যাক্তির ইতিহাস নেই। শেখ হাসিনা যেভাবে পালিয়েছে। তার তো লজ্জায় ছাদ থেকে ঝাঁপ দেয়া উচিত।
দেশনেত্রী বলেছে যেকোন ভাবে জাতীয় ঐক্য বজায় রাখতে হবে। গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে বিভেদ করা যাবে না। আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা গণতন্ত্রে না ফিরি। নয়ত আমাদের পার্শ্ববর্তী একটা দেশ রয়েছে তারা সারাক্ষণ আমাদের বিরুদ্ধে বলে যাচ্ছে, এখনও বলছে। আমাদের সবচেয়ে কুলাঙ্গার তথাকথিত প্রধানমন্ত্রী এত টাকা চুরি করেছে যা কেউ করে না। এতগুলে ছেলে মেয়েকে সে গণহত্যা করেছে অথচ তাকে ভারত আশ্রয় দিয়েছে।

ট্যাগ :

সংবাদটি সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

গণতন্ত্রে উত্তরণে নির্বাচনের বিকল্প নেই :  দুদু

আপডেট সময় : ১০:৩৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই ২০২৫

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, যারা বলে পিআর বা অমুক তমুক তারা আসনে নির্বাচনকে ভন্ডুল করতে চায়। নির্বাচন না হলে আবার স্বৈরতন্ত্রে ফেরত যাওয়ার একটা লক্ষন দেখা দিবে। কোন কোন মহল বুঝে কিংবা না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে। কারণ হাসিনা চায় না নির্বাচন হোক।
বুধবার (২ জুলাই) নারায়ণগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে আয়োজিত নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে একথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, নির্যাতনের কারণে বেগম জিয়ার পুত্র কোকো মৃত্যুবরণ করেছে। স্বৈরতন্ত্রের পতন মানে গণতন্ত্র ফিরে আসবে। গণতন্ত্র ফিরে আসবে মানেই একটি নির্বাচন। গণতন্ত্রে উত্তরণের জন্য নির্বাচনের বিকল্প নেই।
তিনি আরও বলেন, কেউ কেউ বলছে এক দলকে বাদ দিয়ে আরেক দলকে ক্ষমতায় আনার জন্য গণঅভ্যুত্থান হয়নি। স্বৈরতন্ত্রের পতন হলে গণতন্ত্র আসবে। গণতন্ত্রে উত্তরণের জন্য নির্বাচন করে যেকোন দল ক্ষমতায় আসতে পারে। একটা দল কেন, যে কেউ। দেশবাসী যাকে ভোট দিবে সেই আসবে। তরুণদের দল এনসিপিকে ভোট দিলে তারাই ক্ষমতায় আসবে। মানুষ ভোট না দিলে এনসিপি আসবে কীভাবে। অন্য দল আসবে।
গত একশো বছরে এমন ভাবে কোন পলাতক ব্যাক্তির ইতিহাস নেই। শেখ হাসিনা যেভাবে পালিয়েছে। তার তো লজ্জায় ছাদ থেকে ঝাঁপ দেয়া উচিত।
দেশনেত্রী বলেছে যেকোন ভাবে জাতীয় ঐক্য বজায় রাখতে হবে। গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে বিভেদ করা যাবে না। আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা গণতন্ত্রে না ফিরি। নয়ত আমাদের পার্শ্ববর্তী একটা দেশ রয়েছে তারা সারাক্ষণ আমাদের বিরুদ্ধে বলে যাচ্ছে, এখনও বলছে। আমাদের সবচেয়ে কুলাঙ্গার তথাকথিত প্রধানমন্ত্রী এত টাকা চুরি করেছে যা কেউ করে না। এতগুলে ছেলে মেয়েকে সে গণহত্যা করেছে অথচ তাকে ভারত আশ্রয় দিয়েছে।