ফতুল্লার জলাদ্ধতা নিয়ে নানান তালবাহানা ও বিভিন্ন রকম নাটক করে গেছেন সাবেক নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনে এমপি শামীম ওসমান। তিনি সরকার থেকে মোটা অংকের বাজেট পেয়েছিলেন ঠিকই কিন্তু তিনি আন্তরিক ভাবে ফতুল্লাবাসীর জন্য কিছুই করেনি বরং ক্ষতি করেছেন। তিনি ডিনডি প্রকল্প থেকে ফতুল্লাকে বাদ দিয়ে ফতুল্লায় সেনাবাহিনীকে কোন কাজ করতে দেয়নি এবং নিজেও সরকারি অনুদানে কিছুই করেনি তাঁর কারণে আজকে ফতুল্লাবাসী পানিবন্দি জীবন যাপন করেছেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা সাংবাদিকতা করি আমদের কাছে সব খবরই থাকে। এই ডিনডি বাধের জন্য ১৩শ কোটি টাকা বরাদ্ধ পেয়েছিলেন সেখান থী যদি তিনি ১০০শ কোটি টাকা দিয়েও ফতুল্লায় কাজ করতেন আমার মনে হয় ফতুল্লাবাসীকে পানিবন্দি থাকতে হতোনা। যাক তিনি যা করেছেন তাঁর দল যা করেছেন ইতিমধ্যে তারা তাঁদের কর্মফল ভোগ করছেন। তাঁর আমি বলতে চাই ভবিষ্যতে যারা ক্ষমতায় আসেন নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনের জনপ্রতিনিধি হয়ে তারা যদি ফতুল্লার উন্নয়ন না করে নিজেদের আখের গুছাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তাহলে আপনাদের অবস্থা শামীম ওয়মানের থেকেও খারাপ হবে কারণ ক্ষমতা চির স্থায়ী না।

শুক্রবার সকালে ফতুল্লার রামারবাগ এলাকার বায়তুল কুরবান মসজিদে অনুষ্ঠিত ফতুল্লার জলাবদ্ধতা নিরসনে এক সভায় এমন বক্তব্য রাখেন নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও গাবতলি সোসাইটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম জীবন।

 সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি নেতা শহীদুল হক শহীদ , বিএনপি নেতা মাজেদুল ইসলাম সেলিম, বিএনপি নেতা মিজানুর রহমান মিজান, শিল্পপতি ইকবাল হোসেন , ফতুল্লা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড মেম্বার মহিউদ্দিন, ৬ নং ওয়ার্ড মেম্বার আব্দুল আউয়াল, পোষ পুকুরপাড় পাঞ্চায়াত কমিটির সভাপতি মোসলেম উদ্দিন মুসা, সাধারন সম্পাদক মোঃ বারী, আর্মী শামসু, সিদ্ধিকুর রহমান, শাহ্‌ আলম, বিএনপি নেতা হানিফ, আলামিনবাগ পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি আরিফুর রহমান জনি, সাধারন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, লিটন, খোকন, জাহাঙ্গীর, বায়তুল আঙ্গুর মসজিদের সভাপতি মুফতি হান্নান, সাধারণ সম্পাদক সিরাজ উদ্দিন প্রমুখ।